Jul 5, 2022 | News Release
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলায় মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসাবে প্রতিবন্ধী পরিবারকে ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হয়েছে। ৩০ মে (সোমবার) শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক পারভেজ হাসান প্রতিবন্ধী পরিবারটির হাতে ঘরের চাবি তুলে দেন। ঘর পেয়ে খুশি তাঁরা।
জানা যায়,গত ২৩ এপ্রিল (শনিবার) শরীয়তপুর জেলা এনজিও কমিটির অর্থায়নে ও শরীয়তপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়নের নাজিমপুর গ্রামের অসহায় বেগম রোকেয়ার বাড়িতে প্রধানমন্ত্রীর দেয়া ঘরের কাজের শুভ উদ্বোধন করেছিলেন শরীয়তপুর জেলা প্রশাসক পারভেজ হাসান । এক মাস পরে ঘরটি নির্মান কাজ শেষ হবার পরে ঘরটি চাবি বুঝিয়ে দেয়া হয়।
এসময় জেলা প্রশাসক বলেন, একটা নির্দিষ্ট বয়স হলেই যে পরিবারটির মানুষ প্রতিবন্ধী হিসেবে আবির্ভূত হয়ে থাকে ভেদরগঞ্জ উপজেলার ছয়গাঁও ইউনিয়নের নাজিরপুর গ্রামে বসবাস করেন অসহায় বেগম রোকেয়ার পরিবার। দুই ছেলে ও প্রতিবন্ধী এক মেয়ে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন তিনি। নেই ভালো একটি ঘর থাকেন ভাঙাচোরা পুরনো একটি ঘরে। মমতাময়ী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহারের স্বপ্নের ঘর পেয়ে তারা অনেক খুশি।
তিনি আরোও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই অসাধারণ উদ্যোগের কারনে আজকে যেমন শরীয়তপুর জেলা এনজিও কমিটির অর্থ দিয়ে এত বড় একটি ফলাফল দেখে সমাজের মানুষ চাচ্ছে যে এখানে আমারও একটি অবদান থাকি।
বাড়ি পাওয়ার আনন্দে ঘৃহহীন প্রতিবন্ধী আলম চোকদার(৩০)জহির ইসলাম(২৮) মা বেগম রোকেয়া চোখে ডেকেছে আন্দ অশ্রুর বান। ঘর পেয়ে কেমন লাগছে, জিজ্ঞেস করায় তিনি বলেন, ‘আমি প্রতিবন্ধী দুই ছেলে, নাতি ও এক প্রতিবন্ধী মেয়েকে নিয়ে ভাঙ্গা ঘরে থাকি। স্বপ্নেও কল্পনা করতে পারিনি যে, আমি ইটের একখানা নতুন ঘর পাবো।
শেখ হাসিনার সরকার আমাকে ইটের ঘর দিবেন। এই বয়সে ছেলেদের নিয়ে ইটের ঘরে থাকতে পারবো। আমি ভীষণ খুশি হয়েছি ঘর পেয়ে। দোয়া করি শেখ মুজিবের বেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানভীর আল নাসীফ বলেন,প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে জেলা প্রশাসক মহোদয়ের সহযোগীতায় জেলা এনজিও কমিটির অর্থায়নে আমরা এই প্রতিবন্ধী পরিবারকে ঘর নির্মান করে চাবি বুঝিয়ে
দেয়া হলো। তারা তিন ভাইবোন প্রতিবন্ধী বংশগতভাবে। এটা জেনেটিক্স রোগ তাই আগামীতে তাদের চিকিৎসার ব্যাবস্থাও করে দেয়ার চেষ্টা করবো আমরা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন,ভেদরগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) শাফিউল মাজলুবিন রহমান, জেলা এনজিও কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সাংবাদিকগনরা।
News Link:jaijaidinbd.com
Mar 21, 2022 | News Release
News Link: ekalerkantho.com
Sep 21, 2019 | News Release
জলবায়ু পরিবর্তনে মূলত ধনী দেশ ও তাদের ভোগবাদী জীবনযাপন দায়ী। কিন্তু ঝুঁকি হ্্রাসে এ দেশগুলোর অবস্থান বরাবরের মতোই একপেশে ও নিজ স্বার্থকেন্দ্রিক। এ জন্য বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ ডিগ্রিতে সীমিত রাখতে বিশ্বব্যাপী কার্বন উদগীরণ হ্রাস করা এবং উন্নয়নের নামে অপরাজনীতি পরিহার করার দাবি করতে হবে ভুক্তভোগী দেশগুলোকে।
গতকাল ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধনে এ কথা বলা হয়। বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রধানত দায়ী ধনী দেশগুলোর সঙ্কীর্ণ স্বার্থপর চিন্তা উল্লেখ করে তাদের এ জাতীয় মানসিকতার নিন্দা করে অধিকারভিত্তিক নাগরিক সমাজ। গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইকের সাথে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে একাত্মতা প্রকাশ করে মানববন্ধন আয়োজন করে সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিপিআরডি), কোস্ট ট্রাস্ট, কোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (সিডিপি), নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ বাংলাদেশ (এনসিসিবি) এবং শরীয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি (এসডিএস)। মানববন্ধনে বক্তৃতা করেন : সিপিআরডি মো: শামছুদ্দোহা, স্থায়িত্বশীল গ্রামীণ উন্নয়নের জন্য প্রচারাভিযান (সিএসআরএলের) প্রদীপ কুমার রায় ও বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনের বদরুল আলম এবং সিপিডির মো: আতিকুর রহমান টিপু।
মানববন্ধনে সঞ্চালক কোস্ট ট্রাস্টের মোস্তফা কামাল আকন্দ উল্লেখ করেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ভয়াবহতা সম্পর্কে জেনে ২০১৮ সালের ২০ আগস্ট সুইডিশ পার্লামেন্টের সামনে সুইডেনের স্কুলপড়ুয়া ১৬ বছর গ্রেটা থানবার্গ একটি প্ল্যাকার্ড হাতে অবস্থান নেন, যেখানে লেখা ছিল, “ঝপযড়ড়ষ ঝঃৎরশব ভড়ৎ ঈষরসধঃব”. তার এই উদ্যোগের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে বিশে^র নানা প্রান্তে স্কুলপড়ুয়ারা ধর্মঘট করে তারা সুস্থ-পরিচ্ছন্ন একটা পৃথিবীতে তাদের বেড়ে ওঠার অধিকারের কথা জানায়। বিশ^ব্যাপী এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ২৩ সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসঙ্ঘের বিশেষ জলবায়ুবিষয়ক অধিবেশনকে সামনে রেখে বিশ^ব্যাপী জলবায়ু ধর্মঘটের ডাক দেয় গ্রেটা ও তরুণ সমাজ। বাংলাদেশ থেকে ওই আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশের জন্যই এই মানববন্ধন।
মো: শামছুদ্দোহা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য গ্যাসগুলোর আধিক্য ক্রমেই বাড়ছে। শিল্পায়ন, বিশেষ করে শিল্পোৎপাদনে জ্বালানি শক্তির জন্য জীবাষ্ম জ্বালানির যথেচ্ছ ব্যবহার একদিকে যেমন বায়ুমণ্ডলে তাপধারণকারী গ্যাসের আধিক্য বাড়াচ্ছে; অন্যদিকে বন উজাড়ীকরণ ও ভূমির অযথার্থ ব্যবহারের ফলে উদ্ভিদ, বন ও ভূমির কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণের সক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে, যা সন্দেহাতীতভাবে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বাড়াচ্ছে এবং বৈশ্বিক জলবায়ু ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনছে। প্রদীপ কুমার রায় বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা বহুদিন আগে থেকে সাবধান করলেও এ ব্যাপারে কোনো সুদৃঢ় রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি দীর্ঘদিন পর্যন্ত উপেক্ষিত ছিল।
বদরুল আলম বলেন, প্যারিস চুক্তি প্রণয়নের প্রায় চার বছর অতিক্রান্ত হলেও জলবায়ু পরিবর্তন ও এর প্রভাব মোকাবেলায় কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। মো: আতিকুর রহমান টিপু বলেন, বিশে^র নেতৃত্বকে জাতীয়তাবাদী স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে বৈশি^ক স্বার্থরক্ষায় উদ্যোগ নিতে হবে।
News Link: dailynayadiganta.com
Sep 21, 2019 | News Release
With placards and banners in their hand, children join a rally on Manik Mia Avenue in the capital yesterday expressing solidarity with the Global Climate Strike, a climate crisis protest demanding swift actions against climate change. The rally was jointly organised by Save the Children and Green Saver Association.
Hundreds of children from different schools and colleges in Dhaka staged a demonstration on Manik Mia Avenue yesterday, urging world leaders to act against climate change.
They also formed a human chain and brought out a procession there, expressing solidarity with the “Global Climate Strike” in response to the call of Swedish climate activist Greta Thunberg.
As part of the movement, green activists, NGO workers and students formed human chains at several places in the capital to generate awareness on climate crisis.
Criticising developed nations for their role, green activists called for reducing carbon emissions to limit the global warming to 1.5 degree Celcius. They also sought an active role of world leaders in this regard.
Photo: Prabir Das
Save the Children in Bangladesh and Green Saver Association jointly organised the event, engaging children and youth platforms including Girl Guides and Rover Scout Bangladesh.
Students at the event declared “climate emergency” in Bangladesh.
On August 20, 2018, Swedish climate activist Greta Thunberg, then in ninth grade, decided not to attend school until the 2018 Sweden general election on September 9 after heat waves and wildfires in Sweden. Holding a placard that read, “School strike for climate”, she staged a protest outside the Swedish parliament.
The school strike for climate, also known as Fridays for Future (FFF), is now an international movement of school students who take time off from class to participate in demonstrations to demand action to prevent further global warming and climate change.
The movement is not only spreading among children around the world but also at policy-making levels in the countries most vulnerable to climate change.
Yesterday, millions of people from Sydney to Manila, Dhaka to London and New York marched for urgent action on climate breakdown.
As part of the movement, children gathered on Manik Mia Avenue, holding colourful banners, festoons and placards with slogans — “Our world, Our Future”, “Plant Trees and Save the World” and “There is No Planet B” — to show solidarity with the call.
Meanwhile, Center for Participatory Research and Development, COAST Trust, Coastal Development Partnership, Network on Climate Change Bangladesh and Shariatpur Development Society (SDS) organised a human chain in front of Jatiya Press Club, said a press release.
Rapid deforestation is gradually destroying nature’s capacity to absorb carbon dioxide whereas carbon emissions is on the rise due to urban sprawl, speakers said.
Though scientists have warned about the adverse effects of climate change, countries responsible for carbon emissions are yet to shoulder the liability, they added.
News Link:thedailystar.net
Sep 20, 2019 | News Release
ঢাকা: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে কাজ করা বেশ কয়েকটি সংগঠন।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করে সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিচার্জ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট, কোস্ট ট্রাস্ট, নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ বাংলাদেশ, শরীয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি এবং কোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব বর্তমান সময়ে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো অবস্থায় রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রত্যক্ষ দায়ভার মানবজাতির। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরেই আলোচনা-পর্যালোচনা ও ঝুঁকি মোকাবিলায় করণীয় বিষয়ে ভাবছে। তবে এ বিষয়ে কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি দীর্ঘদিন পর্যন্ত উপেক্ষিত।
বক্তারা এও বলেন, আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য নিরাপদ পৃথিবীর জন্য বিশ্বের গড় উষ্ণায়ন প্রাক শিল্পায়ন যুগের পর্যায় থেকে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ রাখার বিষয়ে একমত পোষণ করে ২০১৫ সালে প্যারিস চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো। অথচ চার বছর অতিক্রম হলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।
জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে বন্ধ, কার্বন নিঃসরণ কমানো, উন্নয়নের নামে অপরাজনীতি বন্ধ করে পৃথিবীকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষার পদক্ষেপ গ্রহণের দাবী করা হয় সমাবেশ থেকে।
News Link: banglanews24.com
Sep 20, 2019 | News Release
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট পালন করছে দেশের বেশ কয়েকটি পরিবেশবাদী সংগঠন।
শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ অবস্থান ধর্মঘটের আয়োজন করে সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিচার্জ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট, কোস্টাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ, কোস্ট ট্রাস্ট, নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ বাংলাদেশ, শরীয়তপুর ডেভেলপমেন্ট সোসাইটি নামক সংগঠনগুলো।
এ সময় বক্তারা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব বর্তমান সময়ে আলোচিত বিষয়। জলবায়ু নিয়ত পরিবর্তনশীল হলেও বর্তমান পরিবর্তন উদ্বিগ্ন হবার মতো। কারণ জলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপকতা অভূতপূর্ব এবং এই পরিবর্তনে মানবজাতির প্রত্যক্ষ দায়ভার আজ প্রমাণিত। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা বহুদিন থেকেই আলোচনা-পর্যালোচনা ও ঝুঁকি মোকাবিলায় করণীয় বিষয়গুলো আলোপাত করলেও, এ ব্যাপারে কোনো রাজনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি দীর্ঘদিন পর্যন্ত উপেক্ষিত আছে।
তারা আরও বলেন, সারা বিশ্বের তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের সাথে আমরাও একাত্মতা পোষণ করছি। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি, যাতে করে তারা জাতীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে বৈশ্বিক স্বার্থ রক্ষা করতে আসুন আগামী প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য নিরাপদ পৃথিবীর নিশ্চয়তা প্রদানের জন্য পৃথিবীর গড় উষ্ণায়ন, প্রাক শিল্পায়ন যুগের পর্যায় থেকে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীমাবদ্ধ রাখার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। পাশাপাশি আমরা দাবি করছি যে, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করতে এবং উন্নয়নের নামে অপরাজনীতি পরিহার করে পৃথিবীকে অনিবার্য ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে যেন দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়।
সংগঠনগুলোর পক্ষে অবস্থান ধর্মঘটে উপস্থিত ছিলেন আতিকুর রহমান টিটু, মোস্তফা কামাল আকন্দ, মাহবুবুর রহমান, মজিবুর রহমান, মোহম্মাদ শামসুদ্দোহা প্রমুখ।
News Link: jagonews24.com